তাদের প্রথম পরিচয় - তারা মুসলমান৷ তাই প্রথমে কৌমের স্বার্থ দেখতে হবে৷ বস্তুত, প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কৌমের স্বার্থই দেখতে হবে৷ মুসলমান পরিচয় বাদে আর যা যা পরিচয়, সবই সেই স্বার্থসিদ্ধির কথা মাথায় রেখে৷ লক্ষ এক - দারুল ইসলাম, তার জন্য প্রয়োজনে মুসলিম লীগকে অস্তিত্বহীন করে দিতে হবে, MIM কে গালি দিতে হবে এমনকি বিজেপির ঝান্ডা ধরতে হবে৷ যার রঙ যাই হোক না কেন, কৌমের উদ্দেশ্য ব্যহত হলে কিন্তু সব শিয়ালের এক রা!
গরু খাওয়া কি মুসলমানদের ধর্মীয় বাধ্যবাধকতার মধ্যে পড়ে? নবী সাহেব কোনদিন গরু খেয়েছিলেন(যেহেতু মক্কা বা মদীনা যে অঞ্চলে অবস্থিত, সেখানে গরু সহজে পাওয়া যায় না)? কোরানে কোথাও লেখা আছে যে, কোরবানীতে গরুর পরিবর্তে খাসী কাটলে আল্লা যারপরনায় অসন্তুষ্ট হবেন? কিন্তু গরু কাটতেই হবে৷ কারণ, এদেশে কাফের হিন্দুরা গরুকে বিশেষ শ্রদ্ধা ও সম্মান করে থাকে৷ তাই গরু কাটতে হবে৷ প্রকাশ্যে কাটতে হবে৷ তারা জানে, আড়াই প্যাঁচ দিয়ে ফলে রাখলে বেচারা গরুগুলোর যত না কষ্ট হয়, তার চেয়ে বেশী যন্ত্রণা হবে কাফের হিন্দুগুলোর হৃদয়ে৷ ভারতে মুসলমানদের গরু কাটার বাধ্যবাধকতাটা এখানেই৷ ভাবটা এই - আমরা তোমাদের শ্রদ্ধার বিষয়গুলোতে আঘাত করতেই থাকবো, তোমরা কি ছিড়বে ছিড়ে নাও৷
আমাদের লড়াইটা গরুকে বাঁচানোর নয়, আমাদের আত্মসম্মান বাঁচানোর জন্য৷ একসাথে পাশাপাশি বসবাস করার সদিচ্ছা থাকলে একে অন্যের বিশ্বাসকে মর্যাদা দিতে হবে৷ একদিকে বারাবনীতে একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে কোরান ছিড়ে ফেললে তোমরা থানা ভাঙচুর করবে, অন্য দিকে জয়নগরের রাণাঘাটাতে মন্দিরের পাশে গরুর মাংসের স্টল লাগাবে - এ হতে পারে না৷ তাদের বিশ্বাসটা মূল্যবান, আর অন্যদের বিশ্বাসের কোন মর্যাদা নেই - এ কেমন কথা?
এই গা-জোয়ারি সভ্য সমাজে চলতে পারে না৷ এই সহজ সত্যটা বোঝার মানসিকতা না থাকলে ঘাড়ে হাত দেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় আছে? এখন এই ঘাড়ে হাত দেওয়ার কাজটা হল রাষ্ট্রের৷ কিন্তু ভারতের রাজনৈতিক কালচারে এটা অসম্ভব৷ কারণ, যারা দেশ চালায় তাদের হাত এই সমস্ত nuisance value র ঘাড়ের বদলে সব সময় মাথার উপরেই থাকে৷ তাই প্রথমে নেতা মন্ত্রীদের হুঁসিয়ারী দিতে হবে, কাজ না হলে ঘাড়ে হাত দেওয়ার কাজটা নিজেদের হাতে তুলে নিতে হবে৷ নীরবে সহ্য করে যাওয়ার অর্থ আত্মহত্যা করা৷ কিন্তু আমাদের আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার আছে৷ আর এই অধিকার আইনতঃ না পেলে আমরা তা ছিনিয়ে নেব৷
আমি জানি, আমার জেলে যাওয়ার সময় ক্রমশঃ এগিয়ে আসছে৷ কিন্তু এড়িয়ে গেলে ভারতের মাটিতে অসংখ্য কাশ্মীর সৃষ্টি হবে, আবার ভারত ভাগ হবে৷ তাই সমুদ্র মন্থন হোক৷ শেষে অমৃত উঠুক৷ সেই অমৃত পান করে বিশ্বসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে চিরকাল আসীন থাকুক ভারতবর্ষ৷ কিন্তু তার আগে যে হলাহল উঠবে, তা ধারণ করার জন্য যারা এগিয়ে আসবেন, আমিও তাদের একজন - এটাই আমার গর্ব৷
গরু খাওয়া কি মুসলমানদের ধর্মীয় বাধ্যবাধকতার মধ্যে পড়ে? নবী সাহেব কোনদিন গরু খেয়েছিলেন(যেহেতু মক্কা বা মদীনা যে অঞ্চলে অবস্থিত, সেখানে গরু সহজে পাওয়া যায় না)? কোরানে কোথাও লেখা আছে যে, কোরবানীতে গরুর পরিবর্তে খাসী কাটলে আল্লা যারপরনায় অসন্তুষ্ট হবেন? কিন্তু গরু কাটতেই হবে৷ কারণ, এদেশে কাফের হিন্দুরা গরুকে বিশেষ শ্রদ্ধা ও সম্মান করে থাকে৷ তাই গরু কাটতে হবে৷ প্রকাশ্যে কাটতে হবে৷ তারা জানে, আড়াই প্যাঁচ দিয়ে ফলে রাখলে বেচারা গরুগুলোর যত না কষ্ট হয়, তার চেয়ে বেশী যন্ত্রণা হবে কাফের হিন্দুগুলোর হৃদয়ে৷ ভারতে মুসলমানদের গরু কাটার বাধ্যবাধকতাটা এখানেই৷ ভাবটা এই - আমরা তোমাদের শ্রদ্ধার বিষয়গুলোতে আঘাত করতেই থাকবো, তোমরা কি ছিড়বে ছিড়ে নাও৷
আমাদের লড়াইটা গরুকে বাঁচানোর নয়, আমাদের আত্মসম্মান বাঁচানোর জন্য৷ একসাথে পাশাপাশি বসবাস করার সদিচ্ছা থাকলে একে অন্যের বিশ্বাসকে মর্যাদা দিতে হবে৷ একদিকে বারাবনীতে একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে কোরান ছিড়ে ফেললে তোমরা থানা ভাঙচুর করবে, অন্য দিকে জয়নগরের রাণাঘাটাতে মন্দিরের পাশে গরুর মাংসের স্টল লাগাবে - এ হতে পারে না৷ তাদের বিশ্বাসটা মূল্যবান, আর অন্যদের বিশ্বাসের কোন মর্যাদা নেই - এ কেমন কথা?
এই গা-জোয়ারি সভ্য সমাজে চলতে পারে না৷ এই সহজ সত্যটা বোঝার মানসিকতা না থাকলে ঘাড়ে হাত দেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় আছে? এখন এই ঘাড়ে হাত দেওয়ার কাজটা হল রাষ্ট্রের৷ কিন্তু ভারতের রাজনৈতিক কালচারে এটা অসম্ভব৷ কারণ, যারা দেশ চালায় তাদের হাত এই সমস্ত nuisance value র ঘাড়ের বদলে সব সময় মাথার উপরেই থাকে৷ তাই প্রথমে নেতা মন্ত্রীদের হুঁসিয়ারী দিতে হবে, কাজ না হলে ঘাড়ে হাত দেওয়ার কাজটা নিজেদের হাতে তুলে নিতে হবে৷ নীরবে সহ্য করে যাওয়ার অর্থ আত্মহত্যা করা৷ কিন্তু আমাদের আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার আছে৷ আর এই অধিকার আইনতঃ না পেলে আমরা তা ছিনিয়ে নেব৷
আমি জানি, আমার জেলে যাওয়ার সময় ক্রমশঃ এগিয়ে আসছে৷ কিন্তু এড়িয়ে গেলে ভারতের মাটিতে অসংখ্য কাশ্মীর সৃষ্টি হবে, আবার ভারত ভাগ হবে৷ তাই সমুদ্র মন্থন হোক৷ শেষে অমৃত উঠুক৷ সেই অমৃত পান করে বিশ্বসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে চিরকাল আসীন থাকুক ভারতবর্ষ৷ কিন্তু তার আগে যে হলাহল উঠবে, তা ধারণ করার জন্য যারা এগিয়ে আসবেন, আমিও তাদের একজন - এটাই আমার গর্ব৷