Sunday, October 18, 2015

It is time to do or die

জীবনে কোনদিন এত খিস্তি খাই নি৷ কেউ সামান্য কটু কথা বললে চোখে জল আসতো৷ আশ্চর্যের বিষয় ফেসবুকের লেখাগুলোর পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন গ্রুপে যতই খিস্তি খাচ্ছি, ততই উৎসাহ বাড়ছে! এতদিনে মনে হচ্ছে সেকু-মাকু নামধারী দেশের শত্রুদের পাকা ধানে মই পড়ে গেছে৷ ওদের জামা কাপড় খুলে যাচ্ছে একটা একটা করে৷ উলঙ্গ হতে আর বেশী সময় লাগবে না৷ গায়ে এতটাই জ্বালা ধরে যাচ্ছে যে যুক্তির ধারে কাছে না গিয়ে গলাগালি দিয়ে চুপ করিয়ে দিতে চাইছে তথাকথিত যুক্তিবাদী, শিক্ষিত, উদারতাবাদীরা৷

মিত্রোঁ সর্বহারার গান গেয়ে প্রচুর কামিয়েছো৷ এখন মা-মাটি-মানুষের গান গেয়ে কামাচ্ছো! কিন্তু মনে রেখো, সময় এসেছে তোমাদের প্রকৃত সর্বহারা হয়ে যাওয়ার৷ অন্তর্বাসটাও শরীরে রাখতে দেব না - কথা দিলাম৷ অবশ্য ঠেলায় পড়লে চাড্ডি পরিধান করে নিতে তোমরা এক মুহূর্তও দেরী করবে না সেটা আমি ভালো করেই জানি৷ চাড্ডি পরে নিলেও অন্তর্বাস ছাড়াই সেটা পরতে হবে কিন্তু৷ কারণ তোমাদের 'অন্দর' টা সবার সামনে প্রকাশিত হওয়াটা খুবই দরকার৷ সেটা আমরা করছি, করবো৷

মাঝে মাঝে দেখছি পুলিশের ভয়ও দেখাচ্ছে তারা৷ ওরা সম্ভবত জানে না, আমরা জেলকে তীর্থক্ষেত্র মনে করি৷ আমরা activist ৷ ওদের মত ফেসবুকে বাঘ মারি না৷ আমরা জানি, একটা দেবতনু জেলে গেলে দশটা দেবতনু জন্ম নেবে৷ সারা জীবন জেলে থাকতেও আমার আপত্তি নেই৷ যুদ্ধ যখন শুরু হয়ে গেছে, তখন শত্রু যে অস্ত্র ব্যবহার করবে, নিশ্চিতভাবে আমি তার চেয়েও শক্তিশালী অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবো না৷ শত্রু শালীনতা, ভদ্রতার সীমার মধ্যে থাকলে আমিও তা ই থাকবো৷ কিন্তু তারা সেই সীমা অতিক্রম করলে আমিও শালীনতা, ভদ্রতার ইমেজ ধুয়ে জল খাবো না৷ শত্রু যখন নির্লজ্জ, আমার সামনে আদর্শ তখন নগ্ন 'মা কালী'৷ এই নির্ণায়ক লড়াইয়ে যোদ্ধাদের মনে কোন দ্বিধা ও দ্বন্দ্বের স্থান থাকতেই পারে না৷ It is time to do or die.

No comments:

Post a Comment